শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩

ক্যালকুলাস

ক্যালকুলাস আসলে অ্যাডভান্সড
বীজগণিত এবং জ্যামিতির এক
অসাধারণ সমন্বয়। গণিতের
পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়
এটা কোন নতুন বিষয়
বা সাবজেক্ট নয়।
ক্যালকুলাসে সাধারণ
বীজগণিতীয় এবং জ্যামিতিক
সূত্রাবলি ব্যবহৃত হয় কিন্তু
ক্যালকুলাসের সমস্যাগুলি অবশ্যই
বীজগণিত এবং জ্যামিতির
চেয়ে আলাদা ও একটু জটিল।
যেখানে বীজগণিত,
জ্যামিতি এবং ত্রিকোণমিতির
শেষ সেখান থেকেই
ক্যালকুলাসের শুরু।

সাইকেল

দিন দিন সাইকেল ব্যবহার এর পরিমান বাড়ছে।  এটি খুব ভাল লক্ষণ এটি ব্যবহার এ পরিবেশ ভাল থাকবে।

শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৩

ড. জাফর ইকবালের চিঠির জবাব

ড. জাফর ইকবাল
সিলেট: শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড
ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড.
জাফর ইকবাল খোলা চিঠিতে যে দুঃখ
প্রকাশ করেছিলেন এবং যাদের
উদ্দেশ্যে করে তিনি লিখেছিলেন এবার
তারা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিয়েছেন।
চিঠিতে জাফর ইকবাল বলেছিলেন,
“যারা আমাদের স্বজন,
যাদেরকে পাশে নিয়ে কাজ করে এসেছি,
তারা যদি আমাদের পাশে না থাকেন,
তাহলে বুঝতে হবে অবশ্যই এই বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে আমাদের বিদায় নেওয়ার সময়
হয়েছে।”
চিঠিতে তিনি আরও বলেন,
“আমরা পুরোপুরি অবিশ্বাস ও বিস্ময়
নিয়ে আবিস্কার করলাম, বামপন্থী ও
জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো প্রথমে এর
বিরোধিতার সূচনা করল
এবং স্বাভাবিকভাবে সেটি অন্যরা গ্রহণ
করলো।
“মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও মাননীয়
শিক্ষামন্ত্রী যখন এই পদ্ধতির বিরুদ্ধে অবস্থান
নিলেন- তখন আমাদের মনে হয়েছে,
আমাদের সবকিছু নতুন করে ভেবে দেখার সময়
হয়েছে।”
এর জবাবে সিলেটের বাম রাজনৈতিক
সংগঠন ও প্রগতিশীল আন্দোলনের
নেতারা মিলিত হয়ে এক বিবৃতি বিভিন্ন
সংবাদ মাধ্যমে পাঠিয়েছেন। এতে জাফর
ইকবালের চিঠিকে অসত্য ভাষণ এবং তার
পদত্যাগকে সুচুতুর নাটকীয়
ভূমিকা বলে উল্লেখ করেছেন তারা।
সিলেট জেলা জাসদ সাধারণ সম্পাদক
লোকমান আহমদ সাক্ষরিত জবাবে বলা হয়,
‘‘আমরা সাম্প্রতিক সকল কার্যক্রমে কোথাও
কোনভাবে ড. জাফর ইকবাল ও ড. ইয়াসমিন
হকের নাম উল্লেখ করিনি। তারা কেউই
আমাদের আলোচনা বা মতবিনিময়ের
বিষয়বস্তুও ছিলেন না। অথচ
খোলা চিঠিতে তাদের দু’জনের স্বাক্ষরিত
বক্তব্যে আমাদেরকে লক্ষ্য
করে যেভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন
তা সত্য নয়।’’
জাফর ইকবাল অর্থমন্ত্রী ও
শিক্ষামন্ত্রীকে লক্ষ্য করে যেসব
কথা চিঠিতে বলেছেন তার উল্লেখ
করে বিবৃতি বলা হয়, জাফর ইকবালের
অর্থমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী সংশ্লিষ্ট
কথা গুলোও নির্জলা মিথ্যা। আমার অবাক
হয়েছি শাবির শীর্ষস্থানীয় দু’জন শিক্ষক
এতো নিখুঁত অসত্য
কথা কিভাবে বলতে পারলো। তাদের অসত্য
ভাষণ ও সুচতুর নাটকীয় ভুমিকার
কারণে তাদেরকে নতুন করে অনুসন্ধান
করা দরকার। সরকারের দায়িত্বশীল সংশ্লিষ্ঠ
সকল কর্তৃপক্ষের উচিত হবে বিষয়টি জাতীয়
স্বার্থে অনুসন্ধানের।
বিবৃতি দাতা অন্যরা হলেন- ন্যাপ এর
প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আব্দুল হান্নান,
জেলা সিপিবি’র সভাপতি অ্যাডভোকেট
বেদানন্দ ভট্টাচার্য, জেলা জাসদ সম্পাদক
লোকমান আহমদ, জেলা বারের সাবেক
সভাপতি এমাদুল্লাহ শহিদুল ইসলাম, সুজন
সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী, ওয়াকার্স
পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সিকন্দর আলী,
সম্পাদক আবুল হোসেন। বাসদ কনভেনশন
প্রস্তুতি কমিটির জেলা আহবায়ক উজ্জ্বল
রায়, সদস্য অ্যাডভোকেট হুমায়ুন রশিদ
শোয়েব, অঙ্গীকার বাংলাদেশের সিলেট
বিভাগীয় প্রধান অ্যাডভোকেট মইনুদ্দিন
জালাল, নাগরিক মৈত্রীর আহবায়ক সমর
বিজয় সী শেখর, জেলা বাসদ সমন্বয়ক আবু
জাফর, জেলা সিপিবি’র সম্পাদক আনোয়ার
হোসেন সুমন, ওয়াকার্স পার্টির নেতা শফিক
আহমদ, সিরাজ আহমদ, বাসদ নেতা জুবায়ের
চৌধুরী সুমন প্রমুখ।
বাংলাদেশ

হরতাল-অবরোধে বাণিজ্য বাড়ে পুলিশের

রাজধানীর গাবতলীর মাজার
রোড থেকে হোটেলের নাইট
ডিউটি শেষে বাসায় ফিরছিলেন রাজু
নামের এক যুবক। হঠাৎ কয়েকজন পুলিশ
তাকে ঘিরে ধরে কোন কারণ ছাড়াই পুলিশ
ভ্যানে উঠিয়ে দারুস সালাম থানায়
নিয়ে যায়।
পুলিশের মাধ্যমেই রাজু তার আত্মীয়-
স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। পুলিশ তার
আত্মীয়কে ডেকে গাড়ি পোড়ানো মামলায়
আসামি করার ভয় দেখিয়ে ২০ হাজার
টাকা দাবি করে। দাবির
টাকা না দিলে মামলায় চালান
দেয়া হবে বলে জানানো হয়।
বুধবার সকাল ৬টার দিকে ‍এ ঘটনা ঘটে।
রাজুর আত্মীয় উপায়হীন হয়ে ১০ হাজার
টাকা দিয়ে রাত সাড়ে ৯টার
দিকে থানা থেকে তাকে ছাড়িয়ে আনে।
এমন অবস্থা যে শুধু দারুস সালাম থানায়
তা নয়, রাজধানীর প্রত্যেকটি থানাই
গ্রেফতার বাণিজ্য করছে পুলিশ।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ মানুষ
আটক করে টাকা আদায় করার
প্রবণতা সবচেয়ে বেশি দারুস সালাম, শাহ
আলী এবং যাত্রাবাড়ী থানা, ভাটারা,
বাড্ডা, শাহাজাহানপুর, খিলগাঁও, তেজগাঁও,
শেরেবাংলানগর, কাফরুল, মিরপুর,
কামরাঙ্গীচর, উত্তরা, মোহাম্মদপুর, লালবাগ,
সূত্রাপুর, হাজারিবাগ, কলাবাগান,
ধানমণ্ডি থানায়।
তবে এ সব থানার পুলিশের কর্মকর্তারা এ
ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারের
সহকারী পুলিশ কমিশনার আবু ইউসুফ
বাংলানিউজকে বলেন, কেউ যদি হয়রানির
শিকার হন, আর তিনি যদি লিখিত
আকারে আমাদের অবহিত করেন।
বিষয়টি তদন্ত করে দোষী পুলিশের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, হরতাল অবরোধ
মানেই পুলিশের এক ধরনের বাণিজ্য।
রাস্তায় সাধারণ মানুষ আটক করে থানায়
এনে নির্যাতন শুরু করে।
পাশাপাশি ছেড়ে দেয়ার নাম
করে মোটা অঙ্কের টাকা দাবি করে।
যারা এই
টাকা দিতে পারে তারা ছাড়া পায়,
নতুবা মামলায় আটক দেখানো হয়।
ভুক্তভোগীরা জানান, হরতাল-অবরোধ
কর্মসূচি আসা মানেই পুলিশের বাণিজ্য।
রাস্তা থেকে সাধারণ লোক
ধরে এনে বিএনপি অথবা শিবির
বলে চালিয়ে দেয়ার প্রবণতা বেশি।
রাতের বেলাতে যে সব পুলিশ সদস্যরা টহল
গাড়িতে থাকেন এরাই সবচেয়ে বেশি এ
ধরনের বাণিজ্যে লিপ্ত বলে অভিযোগ
করেন ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগীরা আরো বলেন, এ
অবস্থা চলতে থাকলে পুলিশের
প্রতি সাধারণ মানুষের ক্ষোভ
বাড়তে থাকবে।
বাংলাদেশ

রাত

এখন অনেক রাত

শহুরে জীবন

খুব জামেলা।।। তবু ভালো লাগে

বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৩

ব্লগার

আমি নতুন ব্লগার

রাজনীতি ও বাংলাদেশ

আমার প্রিয় বাংলাদেশ কে দেশের দুই নেত্রী তাদের নিজ সার্থের জন্ন্য ব্যবহার করছেন। দেশের উন্নতির জন্ন কোন কাজ এ তারা করেন না